কক্সবাজারে মাশরুম চাষ পরিদর্শনকালে সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, মাশরুম শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাদ্য।
যে খাদ্যে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন ছাড়াও মানব শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান রয়েছে।
এছাড়া মাশরুম রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়ায়। ফলে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে ভেষজ ওষুধ হিসাবেও মাশরুম ব্যবহৃত হচ্ছে।
তারা বলেন, মাশরুম মৃত্যুরোগ ছাড়া পৃথিবীর সমস্ত রোগের প্রতিরোধক হিসাবে সারা বিশ্বে পরিচিত।
তারা মাশরুম চাষের মাধ্যমে জনগণের পুষ্ঠির চাহিদা পূরণের জন্য কক্সবাজারের শিক্ষিত ও বেকার জনগোষ্ঠীর প্রতি আহবান জানান।
সাভারের মাশরুম উন্নয়ন জোরদার প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ সালেহ আহমদ এর নেতৃত্বে কৃষি মন্ত্রণালয়ের একদল প্রতিনিধি গতকাল বুববার বিকালে কক্সবাজারে মাশরুম চাষ প্রকল্প পরিদর্শনকালে একথা বলেন। এসময় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক নরেশ চন্দ্র বাড়ৈও উপস্থিত ছিলেন। প্রতিনিধি দলটি শহরের উত্তর নূনিয়াচড়াস্থ কক্স মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শনে গেলে সেখানে তাদেরকে স্বাগত জানান উক্ত প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারী অধ্যাপক শহীদুল হক কাজল। এসময় কক্স মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্পের অন্যতম পার্টনার ও নারী উদ্যোক্তা জোবায়দা খানম লাকীও উপস্থিত ছিলেন। প্রতিনিধি দলটি কক্স মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্পের ‘পাওয়ার মাশরুম’ ও ‘তাজা মাশরুম’ চাষ ও প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং শিক্ষিত বেকার যুবকদের মাশরুম চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বি হওয়ার আহবান জানান। প্রতিনিধি দলটি মাশরুমের উৎপাদন বৃদ্ধি, জনসচেতনতা সৃষ্টিসহ কক্সবাজারের চাষীদের বিভিন্ন সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন। এছাড়া কক্সবাজারে মিল্কি মাশরুম ও বাটন মাশরুম চাষের প্রয়োজনীয়তার কথাও তারা তুলে ধরেন।
প্রতিনিধি দলটি শহরের বিডিআর ক্যাম্পস্থ কক্সবাজার মাশরুম উন্নয়ন কেন্দ্রও পরিদর্শন করেন।
তারা বলেন, মাশরুম মৃত্যুরোগ ছাড়া পৃথিবীর সমস্ত রোগের প্রতিরোধক হিসাবে সারা বিশ্বে পরিচিত।
তারা মাশরুম চাষের মাধ্যমে জনগণের পুষ্ঠির চাহিদা পূরণের জন্য কক্সবাজারের শিক্ষিত ও বেকার জনগোষ্ঠীর প্রতি আহবান জানান।
সাভারের মাশরুম উন্নয়ন জোরদার প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ সালেহ আহমদ এর নেতৃত্বে কৃষি মন্ত্রণালয়ের একদল প্রতিনিধি গতকাল বুববার বিকালে কক্সবাজারে মাশরুম চাষ প্রকল্প পরিদর্শনকালে একথা বলেন। এসময় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক নরেশ চন্দ্র বাড়ৈও উপস্থিত ছিলেন। প্রতিনিধি দলটি শহরের উত্তর নূনিয়াচড়াস্থ কক্স মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শনে গেলে সেখানে তাদেরকে স্বাগত জানান উক্ত প্রতিষ্ঠানের স্বত্তাধিকারী অধ্যাপক শহীদুল হক কাজল। এসময় কক্স মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্পের অন্যতম পার্টনার ও নারী উদ্যোক্তা জোবায়দা খানম লাকীও উপস্থিত ছিলেন। প্রতিনিধি দলটি কক্স মাশরুম উন্নয়ন প্রকল্পের ‘পাওয়ার মাশরুম’ ও ‘তাজা মাশরুম’ চাষ ও প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং শিক্ষিত বেকার যুবকদের মাশরুম চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বি হওয়ার আহবান জানান। প্রতিনিধি দলটি মাশরুমের উৎপাদন বৃদ্ধি, জনসচেতনতা সৃষ্টিসহ কক্সবাজারের চাষীদের বিভিন্ন সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন। এছাড়া কক্সবাজারে মিল্কি মাশরুম ও বাটন মাশরুম চাষের প্রয়োজনীয়তার কথাও তারা তুলে ধরেন।
প্রতিনিধি দলটি শহরের বিডিআর ক্যাম্পস্থ কক্সবাজার মাশরুম উন্নয়ন কেন্দ্রও পরিদর্শন করেন।
No comments:
Post a Comment