Sunday, February 12, 2012

টেকনাফ স্থলবন্দর পরিদর্শন নৌমন্ত্রীর

কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর ও দমদমিয়ার জেটি পরিদর্শন করেছেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী মোঃ শাহজাহান খান।

শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় সেন্টমার্টিন্স থেকে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) এসটি শহীদ আবদুর রব সেনিয়াবাত জাহাজযোগে টেকনাফ স্থলবন্দরে পৌঁছেন।

এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান একেএম ইয়াহিয়া চৌধুরী, ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্টের মহা-ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) কর্নেল ফারুক ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনম নাজিম উদ্দিন তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

এ সময় মন্ত্রী স্থলবন্দরের জেটি, আর্ন্তজাতিক মানের টার্মিনাল, ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট, ওয়্যার হাউজ, নবনির্মিত অফিস ভবন পরিদর্শন শেষে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

তবে পরে দমদমিয়ার সেন্টমার্টিন্সগামী পর্যটকবাহী জাহাজের অবৈধ জেটি পরিদর্শন শেষে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব ঝুঁকিপূর্ণ জেটি দ্বারা ব্যক্তি বিশেষ লাভবান হলেও সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

এ বিষয়ে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে শিগগিরই বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, ইউনাইটেড ল্যান্ড কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে একটি সভা আহবান করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।

এছাড়া বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট, টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন, টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, জেলা ট্রাক মালিক সমিতি প্রতিনিধিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এর আগে সকাল ৯টায় মন্ত্রী সেন্টমার্টিন্স দ্বীপের বাতিঘর পরিদর্শন করেন।

টেকনাফ স্থলবন্দর পরিদর্শন নৌমন্ত্রীর

কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর ও দমদমিয়ার জেটি পরিদর্শন করেছেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী মোঃ শাহজাহান খান।
শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় সেন্টমার্টিন্স থেকে অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) এসটি শহীদ আবদুর রব সেনিয়াবাত জাহাজযোগে টেকনাফ স্থলবন্দরে পৌঁছেন।


এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান একেএম ইয়াহিয়া চৌধুরী, ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্টের মহা-ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) কর্নেল ফারুক ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনম নাজিম উদ্দিন তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

এ সময় মন্ত্রী স্থলবন্দরের জেটি, আর্ন্তজাতিক মানের টার্মিনাল, ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট, ওয়্যার হাউজ, নবনির্মিত অফিস ভবন পরিদর্শন শেষে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

তবে পরে দমদমিয়ার সেন্টমার্টিন্সগামী পর্যটকবাহী জাহাজের অবৈধ জেটি পরিদর্শন শেষে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব ঝুঁকিপূর্ণ জেটি দ্বারা ব্যক্তি বিশেষ লাভবান হলেও সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

এ বিষয়ে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে শিগগিরই বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, ইউনাইটেড ল্যান্ড কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে একটি সভা আহবান করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।

এছাড়া বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট, টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন, টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, জেলা ট্রাক মালিক সমিতি প্রতিনিধিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এর আগে সকাল ৯টায় মন্ত্রী সেন্টমার্টিন্স দ্বীপের বাতিঘর পরিদর্শন করেন।

তথ্যসেবা দিতে সরকারি কর্মকর্তারা বাধ্য

তথ্য জানার অধিকার দেশের প্রত্যেক নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার উল্লেখ করে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বলেছেন,
এ আইনের আওতায় তথ্য সেবা প্রদানে সরকারি কর্মকর্তারা বাধ্য থাকবেন।

জনগণের অধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন পাশ করেছেন।

শনিবার কক্সবাজার মোটেল শৈবালের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়ে সকাল ১১টায় শুরু হওয়া দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

আন্তর্জাতিক সংস্থা আর্টিকেল ১৯ বাংলাদেশ ও তথ্য কমিশনের যৌথ উদ্যোগে তৃণমূল পর্যায়ে তথ্য আইন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, তথ্য কমিশনার অধ্যাপক সাদেকা হালিম ও কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক জয়নুল বারী।

আর্টিকেল ১৯ বাংলাদেশ-এর দক্ষিণ এশীয় পরিচালক তাহমিনা রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় কক্সবাজার জেলার ৮ উপজেলা থেকে বিভিন্ন দপ্তরের ৫২ জন সরকারি কর্মকর্তা, ৮ জন দায়িত্বপ্রাপ্ত আপিল কর্তৃপক্ষ ও ৫ জন প্রকৌশলী অংশ নেন।

তথ্যসেবা দিতে সরকারি কর্মকর্তারা বাধ্য

তথ্য জানার অধিকার দেশের প্রত্যেক নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার উল্লেখ করে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বলেছেন,
এ আইনের আওতায় তথ্য সেবা প্রদানে সরকারি কর্মকর্তারা বাধ্য থাকবেন।


জনগণের অধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন পাশ করেছেন।

শনিবার কক্সবাজার মোটেল শৈবালের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়ে সকাল ১১টায় শুরু হওয়া দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

আন্তর্জাতিক সংস্থা আর্টিকেল ১৯ বাংলাদেশ ও তথ্য কমিশনের যৌথ উদ্যোগে তৃণমূল পর্যায়ে তথ্য আইন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, তথ্য কমিশনার অধ্যাপক সাদেকা হালিম ও কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক জয়নুল বারী।

আর্টিকেল ১৯ বাংলাদেশ-এর দক্ষিণ এশীয় পরিচালক তাহমিনা রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় কক্সবাজার জেলার ৮ উপজেলা থেকে বিভিন্ন দপ্তরের ৫২ জন সরকারি কর্মকর্তা, ৮ জন দায়িত্বপ্রাপ্ত আপিল কর্তৃপক্ষ ও ৫ জন প্রকৌশলী অংশ নেন।

কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় ১২১৫ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ রয়েছে

কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় ১২১৫ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ রয়েছে।
এর মধ্যে উদ্ভিদ ৫৬৭ প্রজাতি, শামুক ১৬২ প্রজাতি, কাঁকড়া ২১ প্রজাতি, চিংড়ি ১৯ প্রজাতি, লবস্টার ২ প্রজাতি, মাছ ২০৭ প্রজাতি, উভচর ১২ প্রজাতি, সরীসৃপ ১৯ প্রজাতি ও  ২০৬ প্রজাতির পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে।

জলবায়ু পরিবর্ত এবং পরিবেশ বিনষ্টের কারণে এসব প্রাণবৈচিত্র্য হুমকির মুখে রয়েছে এবং তা ক্রমাগত বিলুপ্ত হতে চলছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর ও নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) উদ্যোগে আয়োজিত- ‘ইসিএ এলাকা সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য স্থানীয় সাংবাদিকদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভায়’ এ তথ্য জানানো হয়।

শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হওয়া দিনব্যাপী এ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভার প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও নেকম চেয়ারম্যান ড. আবদুর রব মোল্লা বলেন, ‘কক্সবাজারের সোনাদিয়া, টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন এলাকায় রয়েছে জীববৈচিত্র্যের সমাহার। বিশ্বে এ পর্যন্ত ৪৭৫ প্রজাতির মাছের সন্ধান পাওয়া গেছে। এক গবেষণায় কক্সবাজারে ২০৭ প্রজাতির মাছ দেখা গেছে। তার মধ্যে কোমলাস্থি ১৯ ও কঠিনাস্থি ১৮৮ প্রজাতির মাছ রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘২০৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে দেশি ১৪৯টি এবং অতিথি ৫৭ ধরনের পাখি দেখা গেছে এ এলাকায়। বিশ্বের বিলুপ্তপ্রায় পাখিদের অনেক পাখিই কক্সবাজারে রয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করে এ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করতে হবে।’

কর্মশালায় পরিবেশ আইন বিষয়ে আলোকপাত করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার অফিসের সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে কক্সবাজারের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন নেকম কর্মকর্তা নাসির আজিজ, প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করেন আবদুল মান্নান।

পরিবেশ অধিদপ্তর সিবিএ ইসিএ প্রকল্প কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুর রহমানের পরিচালনায় কর্মশালার শেষে সিবিএ ইসিএ প্রকল্প পরিচালক জাফর সিদ্দিকী বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষা হলে এ এলাকার মানুষ নিরাপদ হবে। তাই, পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’

কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় ১২১৫ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ রয়েছে

কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় ১২১৫ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ রয়েছে।
এর মধ্যে উদ্ভিদ ৫৬৭ প্রজাতি, শামুক ১৬২ প্রজাতি, কাঁকড়া ২১ প্রজাতি, চিংড়ি ১৯ প্রজাতি, লবস্টার ২ প্রজাতি, মাছ ২০৭ প্রজাতি, উভচর ১২ প্রজাতি, সরীসৃপ ১৯ প্রজাতি ও  ২০৬ প্রজাতির পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে।

জলবায়ু পরিবর্ত এবং পরিবেশ বিনষ্টের কারণে এসব প্রাণবৈচিত্র্য হুমকির মুখে রয়েছে এবং তা ক্রমাগত বিলুপ্ত হতে চলছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর ও নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) উদ্যোগে আয়োজিত- ‘ইসিএ এলাকা সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য স্থানীয় সাংবাদিকদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভায়’ এ তথ্য জানানো হয়।

শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হওয়া দিনব্যাপী এ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভার প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও নেকম চেয়ারম্যান ড. আবদুর রব মোল্লা বলেন, ‘কক্সবাজারের সোনাদিয়া, টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন এলাকায় রয়েছে জীববৈচিত্র্যের সমাহার। বিশ্বে এ পর্যন্ত ৪৭৫ প্রজাতির মাছের সন্ধান পাওয়া গেছে। এক গবেষণায় কক্সবাজারে ২০৭ প্রজাতির মাছ দেখা গেছে। তার মধ্যে কোমলাস্থি ১৯ ও কঠিনাস্থি ১৮৮ প্রজাতির মাছ রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘২০৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে দেশি ১৪৯টি এবং অতিথি ৫৭ ধরনের পাখি দেখা গেছে এ এলাকায়। বিশ্বের বিলুপ্তপ্রায় পাখিদের অনেক পাখিই কক্সবাজারে রয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করে এ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করতে হবে।’

কর্মশালায় পরিবেশ আইন বিষয়ে আলোকপাত করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার অফিসের সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে কক্সবাজারের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন নেকম কর্মকর্তা নাসির আজিজ, প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করেন আবদুল মান্নান।

পরিবেশ অধিদপ্তর সিবিএ ইসিএ প্রকল্প কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুর রহমানের পরিচালনায় কর্মশালার শেষে সিবিএ ইসিএ প্রকল্প পরিচালক জাফর সিদ্দিকী বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষা হলে এ এলাকার মানুষ নিরাপদ হবে। তাই, পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’

অব্যাহত দরপতনঃ মহেশখালীর লবণ চাষি ও ব্যবসায়ীরা বিপাকে

কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত লবণের দাম অব্যাহতভাবে নিম্নমুখী হচ্ছে।
এ অবস্থায় হাজার হাজার লবণ চাষি ও ব্যবসায়ী পরিবারে চরম দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে।
সূত্র জানায়, কক্সবাজারের মহেশখালী-কুতুবদিয়াসহ বিস্তীর্ণ লবণ ভূমি এলাকায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হাজার হাজার টন লবণ মাঠে মজুদ থাকলেও মূল্য না থাকায় চাষি ও ব্যবসায়ীদের পরিবারে করুণ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে সম্প্রতি লবণের ন্যায্যমূল্য দাবি করে বড় মহেশখালী ও হোয়ানক ইউনিয়নে লবণ উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীরা পৃথক সমাবেশ করেছেন। এতে তারা অবিলম্বে সরকারের কাছে লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার দাবি জানান। বড় মহেশখালীতে লবণ উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি ও লবণ চাষি নুরুল আলম বলেন, বর্তমানে ব্যাপক হারে বিদেশ থেকে লবণ আসার ফলে দেশীয় লবণ শিল্প হুমকির সম্মুখীন। দেশি বাজার বিদেশি লবণে সয়লাব ও সিন্ডিকেটের তৎপরতার কারণে উপকূলীয় লবণ চাষি ও ব্যবসায়ীরা চরম অসহায় হয়ে পড়েছেন। সভায় বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা রফিকুল ইসলাম, সদস্য মনিরুজ্জামান, ওবায়দুল হক, আনোয়ার হোসেন, আবুল কালাম, আবদুর রহমান ও নেচার উদ্দিন।
এ ব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাওসার হোসেন বলেন, লবণ চাষিদের কথা চিন্তা করে লবণের মূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের কাছে জানানো হয়েছে।

অব্যাহত দরপতনঃ মহেশখালীর লবণ চাষি ও ব্যবসায়ীরা বিপাকে

কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত লবণের দাম অব্যাহতভাবে নিম্নমুখী হচ্ছে।
এ অবস্থায় হাজার হাজার লবণ চাষি ও ব্যবসায়ী পরিবারে চরম দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে।

সূত্র জানায়, কক্সবাজারের মহেশখালী-কুতুবদিয়াসহ বিস্তীর্ণ লবণ ভূমি এলাকায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হাজার হাজার টন লবণ মাঠে মজুদ থাকলেও মূল্য না থাকায় চাষি ও ব্যবসায়ীদের পরিবারে করুণ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে সম্প্রতি লবণের ন্যায্যমূল্য দাবি করে বড় মহেশখালী ও হোয়ানক ইউনিয়নে লবণ উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীরা পৃথক সমাবেশ করেছেন। এতে তারা অবিলম্বে সরকারের কাছে লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার দাবি জানান। বড় মহেশখালীতে লবণ উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি ও লবণ চাষি নুরুল আলম বলেন, বর্তমানে ব্যাপক হারে বিদেশ থেকে লবণ আসার ফলে দেশীয় লবণ শিল্প হুমকির সম্মুখীন। দেশি বাজার বিদেশি লবণে সয়লাব ও সিন্ডিকেটের তৎপরতার কারণে উপকূলীয় লবণ চাষি ও ব্যবসায়ীরা চরম অসহায় হয়ে পড়েছেন। সভায় বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা রফিকুল ইসলাম, সদস্য মনিরুজ্জামান, ওবায়দুল হক, আনোয়ার হোসেন, আবুল কালাম, আবদুর রহমান ও নেচার উদ্দিন।
এ ব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাওসার হোসেন বলেন, লবণ চাষিদের কথা চিন্তা করে লবণের মূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের কাছে জানানো হয়েছে।