কক্সবাজারের মহেশখালীতে পুলিশের এক
সোর্সকে অপহরণ করে ব্যাপক নির্যাতন চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। অপহরণের ৯ ঘণ্টা
পর রোববার পুলিশ পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে উদ্ধার করেছে।
এ নিয়ে স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মনে করছেন একাধিক সূত্র।
মহেশখালী থানা পুলিশের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, শনিবার রাত ১২টায় একটি চাঁদাবাজি ও একটি হামলার ঘটনায় মহেশখালী থানায় রেকর্ড হওয়া মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কালারমার ছড়ার স্থানীয় নুনাছড়ি এলাকার জনৈক নুর বক্স ও আলী বকসু নামের ওই দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতারের পেছনে পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করে একই লাকার মৃত হাজী আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে আবু নোমান।
ওইদিন রাত ১টার দিকে কালারমার ছড়ার স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্প থেকে নোমান বাড়ি ফেরার পথে একদল লোক তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপহরণের পর তাকে পাহাড়ের গহীনে নিয়ে গিয়ে ব্যাপক মারধর করে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে চলে যায় অপহরণকারীরা।
পরে পুলিশ অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর রোববার সকাল ১০টায় আধার ঘোনার পাহাড়ের গভীর থেকে নোমানকে মুর্মূষু অবস্থায় উদ্ধার করে।
সে বর্তমানে মহেশখালী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ ব্যাপারে মহেশখালী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, বিষয়টি নিয়ে আহতের পক্ষ থেকে এজাহার পাওয়ার পর সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে এই ঘটনায় স্থানীয় কালারমার ছড়া পুলিশ ক্যাম্পের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মনে করছেন অনেকেই। আসামি ধরার কাজে সোর্স হিসেবে নোমানের কাজ করার বিষয়টি পুলিশের মাধ্যমেই সন্ত্রাসীরা নিশ্চিত হয়েছে বলে সূত্রের অভিযোগ।
এ ব্যাপারে বক্তব্য নিতে বাংলানিউজের তরফে বারবার যোগাযোগ করেও স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই শাহ নেওয়াজের মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পরে ক্ষুদে বার্তা (মেসেজ) পাঠিয়েও তার কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
মহেশখালী থানা পুলিশের একটি সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, শনিবার রাত ১২টায় একটি চাঁদাবাজি ও একটি হামলার ঘটনায় মহেশখালী থানায় রেকর্ড হওয়া মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কালারমার ছড়ার স্থানীয় নুনাছড়ি এলাকার জনৈক নুর বক্স ও আলী বকসু নামের ওই দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতারের পেছনে পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করে একই লাকার মৃত হাজী আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে আবু নোমান।
ওইদিন রাত ১টার দিকে কালারমার ছড়ার স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্প থেকে নোমান বাড়ি ফেরার পথে একদল লোক তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপহরণের পর তাকে পাহাড়ের গহীনে নিয়ে গিয়ে ব্যাপক মারধর করে অজ্ঞান অবস্থায় ফেলে চলে যায় অপহরণকারীরা।
পরে পুলিশ অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর রোববার সকাল ১০টায় আধার ঘোনার পাহাড়ের গভীর থেকে নোমানকে মুর্মূষু অবস্থায় উদ্ধার করে।
সে বর্তমানে মহেশখালী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ ব্যাপারে মহেশখালী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, বিষয়টি নিয়ে আহতের পক্ষ থেকে এজাহার পাওয়ার পর সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে এই ঘটনায় স্থানীয় কালারমার ছড়া পুলিশ ক্যাম্পের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মনে করছেন অনেকেই। আসামি ধরার কাজে সোর্স হিসেবে নোমানের কাজ করার বিষয়টি পুলিশের মাধ্যমেই সন্ত্রাসীরা নিশ্চিত হয়েছে বলে সূত্রের অভিযোগ।
এ ব্যাপারে বক্তব্য নিতে বাংলানিউজের তরফে বারবার যোগাযোগ করেও স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই শাহ নেওয়াজের মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পরে ক্ষুদে বার্তা (মেসেজ) পাঠিয়েও তার কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
No comments:
Post a Comment