মানবিক বিপর্যয়ের আশংকা দেখা দিয়েছে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের তিন গ্রাম ছোট ভেওলা, ভরান্যারচর ও হামিদুল্লাহ সিকদারপাড়ায়। এখনো পানিবন্দি তিন গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারের কয়েক হাজার মানুষ। বন্যার ১০দিন অতিবাহিত হলেও পানি নেমে যায়নি। খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট চরমে। ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে ডায়রিয়াসহ নানা পানিবাহিত রোগ। সরকারিভাবে কোনো সহযোগিতাও পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন দুর্গতরা।
এ ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খন্দকার জাকির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'তিন গ্রামের এই দুর্বিষহ অবস্থার কথা এখনো আমাকে কেউ জানায়নি। তবে খোঁজ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে আলাপ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'
সনাক চকরিয়ার সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান প্রিন্সিপাল শাহাব উদ্দিন বলেন, 'জরুরিভিত্তিতে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা না হলে তিন গ্রামে মানবিক বিপর্যয় দেখা দেবে। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। ঘরে ঘরে দেখা দিয়েছে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগ।'
কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান মো. শরীফ উদ্দিন বলেন, 'পানি নিষ্কাশনের জন্য সামান্য পরিমাণ জায়গা কাটতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে গত বছর ওই নালা সংস্কার করতে আর্থিক বরাদ্দ দেওয়া হলেও জমি মালিকের বাধার কারণে তা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে আমি উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।' ছোট ভেওলার কৃষক আবুল খায়ের বলেন, 'খুব সহসা বন্যার পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা না হলে এলাকার উচ্চ ফলনশীল ৫শ একর জমিতে চাষ হবে না। এতে এলাকার কৃষিনির্ভর পরিবারগুলোর চরম খাদ্যসংকটে পড়বে।'
এ ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খন্দকার জাকির হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'তিন গ্রামের এই দুর্বিষহ অবস্থার কথা এখনো আমাকে কেউ জানায়নি। তবে খোঁজ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে আলাপ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'
সনাক চকরিয়ার সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান প্রিন্সিপাল শাহাব উদ্দিন বলেন, 'জরুরিভিত্তিতে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা না হলে তিন গ্রামে মানবিক বিপর্যয় দেখা দেবে। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। ঘরে ঘরে দেখা দিয়েছে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগ।'
কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান মো. শরীফ উদ্দিন বলেন, 'পানি নিষ্কাশনের জন্য সামান্য পরিমাণ জায়গা কাটতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে গত বছর ওই নালা সংস্কার করতে আর্থিক বরাদ্দ দেওয়া হলেও জমি মালিকের বাধার কারণে তা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে আমি উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।' ছোট ভেওলার কৃষক আবুল খায়ের বলেন, 'খুব সহসা বন্যার পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা না হলে এলাকার উচ্চ ফলনশীল ৫শ একর জমিতে চাষ হবে না। এতে এলাকার কৃষিনির্ভর পরিবারগুলোর চরম খাদ্যসংকটে পড়বে।'
No comments:
Post a Comment