কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায় ৩০ একর বনভূমি উদ্ধারের পর পুনরায় তা দখল হয়ে গেছে। শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে। ওই দিন সকালে বন বিভাগের কর্মীরা জমি উদ্ধার করলেও সন্ধ্যায় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ইজারা নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করে তা ফের দখল করে নেন।
এ নিয়ে উভয় পক্ষ থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দিয়েছে। উপকূলীয় বন বিভাগ গোরকঘাটা রেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঘটিভাঙ্গা এলাকার মোসখালী খালের পাশে নতুন করে প্যারাবন উজাড় করে এক মাস ধরে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অবৈধভাবে চিংড়িঘেরের বাঁধ নির্মাণ করছেন। প্রায় ১০০ একর জমিতে এ ঘের করতে ইতিমধ্যে তিন হাজার বাইনগাছ কাটা হয়েছে।
গোরকঘাটার রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহামঞ্চদ জাহাঙ্গীর ইকবাল বলেন, নতুন করে প্যারাবন উজাড় করে এক মাস ধরে অবৈধভাবে চিংড়িঘেরের জন্য বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছিল। শুক্রবার সকালে বনকর্মীরা সেখানে অভিযান চালান এবং চিংড়িঘেরের বাঁধ কেটে দিয়ে ৩০ একর বনভূমি উদ্ধার করেন। কিন্তু সন্ধ্যায় কেটে দেওয়া বাঁধ নির্মাণ করে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা পুনরায় ওই জমি দখল করে নেন। এ নিয়ে স্থানীয় আবদুল মালেকসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
ওই বনভূমি নিয়ে ইজারাদারের পক্ষে আবদুল মালেকের মেয়ে আনজুমান আরা থানায় অভিযোগ দেন এবং বন কর্মকর্তা চারজনের বিরুদ্ধে শুক্রবার রাতেই থানায় একটি পাল্টা অভিযোগ দেন। এতে বলা হয়, ওই জমি চিংড়িচাষের জন্য ইজারা নেওয়া হয়েছে। ঘের করার সময় বন বিভাগের লোকজন তাঁদের কাছে উৎকোচ দাবি করেন। কিন্তু উৎকোচ না পেয়ে বনকর্মীরা বহিরাগত লোকজন নিয়ে শুক্রবার সকালে গিয়ে চিংড়িঘেরের বাঁধ কেটে দেন।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রণজিৎ কুমার বড়ুয়া বলেন, ‘দুই পক্ষের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। সরেজমিনে তদন্ত করে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গোরকঘাটার রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহামঞ্চদ জাহাঙ্গীর ইকবাল বলেন, নতুন করে প্যারাবন উজাড় করে এক মাস ধরে অবৈধভাবে চিংড়িঘেরের জন্য বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছিল। শুক্রবার সকালে বনকর্মীরা সেখানে অভিযান চালান এবং চিংড়িঘেরের বাঁধ কেটে দিয়ে ৩০ একর বনভূমি উদ্ধার করেন। কিন্তু সন্ধ্যায় কেটে দেওয়া বাঁধ নির্মাণ করে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা পুনরায় ওই জমি দখল করে নেন। এ নিয়ে স্থানীয় আবদুল মালেকসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
ওই বনভূমি নিয়ে ইজারাদারের পক্ষে আবদুল মালেকের মেয়ে আনজুমান আরা থানায় অভিযোগ দেন এবং বন কর্মকর্তা চারজনের বিরুদ্ধে শুক্রবার রাতেই থানায় একটি পাল্টা অভিযোগ দেন। এতে বলা হয়, ওই জমি চিংড়িচাষের জন্য ইজারা নেওয়া হয়েছে। ঘের করার সময় বন বিভাগের লোকজন তাঁদের কাছে উৎকোচ দাবি করেন। কিন্তু উৎকোচ না পেয়ে বনকর্মীরা বহিরাগত লোকজন নিয়ে শুক্রবার সকালে গিয়ে চিংড়িঘেরের বাঁধ কেটে দেন।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রণজিৎ কুমার বড়ুয়া বলেন, ‘দুই পক্ষের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। সরেজমিনে তদন্ত করে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
No comments:
Post a Comment