প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকার দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের পুনর্বাসন করে চিরতরে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করতে চায়। আজ রোববার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে জাতীয় সামাজিক কল্যাণ দিবস-২০১০ উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কেন আমাদের দেশের জনগণ রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করবে? আমরা বাসস্থান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসুবিধা প্রদানের মাধ্যমে সমাজের প্রত্যেক সুবিধাবঞ্চিতদের পুনর্বাসিত করতে চাই।’ শিশুদের পঙ্গু করে এবং অন্যদের জোর করে ভিক্ষাবৃত্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে—এমন অশুভ চক্রের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। ‘ভবঘুরে ও অনাশ্রিত মানুষ বিল-২০১০’-এর খসড়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছেও বলে জানান তিনি।
দেশের প্রতিটি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অন্যান্য খাতের মতো আমরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বিকেন্দ্রীকরণ ঘটাতে চাই।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ডিগ্রি পর্যায় পর্যন্ত ছাত্র ও ছাত্রী উভয়কে বিনা বেতনে শিক্ষা প্রদানের জন্য ফান্ড গঠন করার কথা বলেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় প্রতিটি বিভাগীয় শহরে বিশেষ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া, দরিদ্রদের জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন বিষয়ের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন্নেছা খানমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদ ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বক্তব্য দেন। ইউএনবি।
দেশের প্রতিটি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অন্যান্য খাতের মতো আমরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বিকেন্দ্রীকরণ ঘটাতে চাই।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ডিগ্রি পর্যায় পর্যন্ত ছাত্র ও ছাত্রী উভয়কে বিনা বেতনে শিক্ষা প্রদানের জন্য ফান্ড গঠন করার কথা বলেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় প্রতিটি বিভাগীয় শহরে বিশেষ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া, দরিদ্রদের জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন বিষয়ের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন্নেছা খানমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদ ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বক্তব্য দেন। ইউএনবি।
No comments:
Post a Comment