মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় চরমপন্থীদের সঙ্গে গোলাগুলিতে আহত হয়েছে র্যাবের তিন জন সদস্য। গাংনীর রামনগর গ্রামে মঙ্গলবার ভোররাতে গোলাগুলির পর নয়টি বোমা ও একটি পিস্তলসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে।
র্যাব-৬ এর মেহেরপুর ফাঁড়ির অধিনায়ক এসএসপি শেখ জাহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, রামনগর গ্রামের সড়কে র্যাব-পুলিশ সদস্যরা চরমপন্থীদের ধরার জন্য ওঁৎ পেতে ছিলো। "রাত ৩টার দিকে র্যাব-পুলিশ সদস্যরা চরমপন্থীদের ঘিরে ফেললে তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ করে দুই রাউন্ড গুলি ও একটি বোমা নিক্ষেপ করে। এতে র্যাবের ৩ সদস্য আহত হন। পরে র্যাবও সন্ত্রাসীদের লক্ষ করে কয়েক রাউন্ড গুলি চালালে চার চরমপন্থী আহত হয়। পরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।"
আহতরা র্যাব সদস্যরা হলেন- এসআই আব্দুল মজিদ, কনস্টেবল ইয়াছিন আলী ও আব্দুল আজিজ। গ্রেপ্তার চার জন হলেন- পালান মিয়া, লিটন হোসেন, ইমরান আলী ও রেজাউল শেখ। তাদের সবার বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার তেকালা গ্রামে। আহত সবাইকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
গোলাগুলির পর ঘটনাস্থল থেকে নয়টি তাজা বোমা, ৫ রাউন্ড গুলিভর্তি একটি নাইন এমএম পিস্তল এবং চরমপন্থী সংগঠন পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল-জনযুদ্ধ) লিফলেট উদ্ধার করা হয় বলে র্যাব কর্মকর্তা জাহিদুল জানান। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার চার জনের বিরুদ্ধে মেহেরপুরের গাংনী, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে কয়েকটি মামলা আছে।
আহতরা র্যাব সদস্যরা হলেন- এসআই আব্দুল মজিদ, কনস্টেবল ইয়াছিন আলী ও আব্দুল আজিজ। গ্রেপ্তার চার জন হলেন- পালান মিয়া, লিটন হোসেন, ইমরান আলী ও রেজাউল শেখ। তাদের সবার বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার তেকালা গ্রামে। আহত সবাইকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
গোলাগুলির পর ঘটনাস্থল থেকে নয়টি তাজা বোমা, ৫ রাউন্ড গুলিভর্তি একটি নাইন এমএম পিস্তল এবং চরমপন্থী সংগঠন পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল-জনযুদ্ধ) লিফলেট উদ্ধার করা হয় বলে র্যাব কর্মকর্তা জাহিদুল জানান। তিনি বলেন, গ্রেপ্তার চার জনের বিরুদ্ধে মেহেরপুরের গাংনী, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে কয়েকটি মামলা আছে।
No comments:
Post a Comment